পেজ সূচিপত্রঃ কলার খোসার ব্যবহার
কলার খোসার ব্যবহার
বিভিন্ন রকম ভাবে আপনি কলার খোসা ব্যবহার করতে পারবেন। কলা যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল ঠিক তেমন কলার খোসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। আমাদের ত্বক সহ চুলের যত্নে কলার খোসা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে কলার খোসা ব্যবহার করার বেশ কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে অবশ্যই আমাদেরকে এই নিয়ম মানতে হবে।
নাম | বয়স | ঠিকানা | মোবাইল নাম্বার |
---|---|---|---|
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
আতিকুর | ১৪ | রাজশাহি | ০১৮******** |
কলার খোসা আপনি যে কারণে ব্যবহার করুন না কেন? প্রথমে আপনাকে কলার খোসাটিকে ভালো ভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। কারণ কলার খোসার উপরিভাগে বিভিন্ন ধরনের ময়লা আবর্জনা থাকতে পারে যেটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই নিজের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মধ্যে না পেলে অবশ্যই প্রথমে পরিষ্কার পানি দিয়ে কলার খোসা ধুয়ে ফেলতে হবে।
আর পড়ুনঃ কলার খোসার ব্যবহার
আপনি আপনার ত্বকের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। আবার চুলের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে কলার খোসার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আমাদের দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানের কলার খোসার মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই নিয়মিত আমাদের কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে।কলার খোসার উপকারিতা
কলার খোসার উপকারিতা অনেক। শুধু এগুলো আমরা জানি না তাই কলার খোসা কলা খাওয়ার
পরে ফেলে দেই। আপনি যদি এর মধ্যে থাকা উপকারিতা গুলো সম্পর্কে জানতেন তাহলে কখনোই
ফেলে দিতেন না। কলাতে যেমন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য পুষ্টি উপাদান গুলো বিদ্যমান
ঠিক তেমন করার খোসার মধ্যে ও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান।
- দাঁত ঝকঝকে সাদা করতে
- মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতে
- মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে
- পোকামাকড় কামড়ের যন্ত্রণা কমাতে
- ডার্ক সার্কেল দূর করতে
- চোখের যত্নে
- দাদ দূর করতে
দাঁত ঝকঝকে সাদা করতেঃ আপনি যদি প্রাকৃতিক ভাবে আপনার দাঁতের সমস্যা গুলো
দূর করতে চান এবং আপনার দাঁত আরো বেশি সাদা করতে চান তাহলে আপনি কলার খোসা
ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত যদি কলার খোসার ভেতরের দিকটা দাঁতে কিছুক্ষণ ঘষা
যায় তাহলে দাঁতের মধ্যে থাকা হলদে ভাবগুলো দূর হয়ে যায় এবং দাঁত আরো ঝকঝকে
হয়।
মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতেঃ আমরা সবাই মুখে ব্রণের
সমস্যায় ভোগে থাকি। এখন আমরা এই ধরনের সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবো? যদি এই
বিষয়টি সম্পর্কে আপনি জানতে চান তাহলে আপনাকে আপনার মুখে কলার খোসা ব্যবহার করতে
হবে। কলার খোসা ব্লেন্ডার করে এর সাথে মধু এবং দুধ মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন
অথবা কলার খোসা এমনি ব্যবহার করতে পারেন।
মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ
আমরা সবাই চাই আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাক। যদি আপনি
প্রাকৃতিক ভাবে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে চান কোনরকম ক্রিম ছাড়া।
তাহলে কলার খোসা নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এর মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু
ভিটামিন পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
পোকামাকড় কামড়ের যন্ত্রণা কমাতেঃ
অনেক সময় পোকামাকড় আমাদের শরীরে কামড় মারে যার ফলে প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা
অনুভূত হয়। বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন করার পরও এ ব্যথা কমে না যদি আপনি
প্রাকৃতিকভাবে এ ব্যথা কমাতে চান তাহলে ওই জায়গায় কলার খোসা পেটে ব্যবহার করতে
পারেন। খুব সহজেই এবং অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যথা কমে যাবে।
ডার্ক সার্কেল দূর করতেঃ
রাতে দেরিতে ঘুমানো এবং দীর্ঘদিন না ঘুমানোর কারণে আমাদের চোখের নিচে দাগ তৈরি
হয় এটিকে আমরা ডার্ক সার্কেল বলি। যদি আপনি এইটা ডার্ক সার্কেল দূর করতে চান
তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের উপাদান
পাওয়া যায় কলার খোসার মধ্যে যা দাগ দূর করতে ভূমিকা রাখে।
চোখের যত্নেঃ
চোখ হচ্ছে আমাদের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। তাই চোখের
যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় আমাদের চোখের ছানির সমস্যা হয় যার ফলে
আমরা ভালোভাবে দেখতে পাই না যদি এই সমস্যাগুলো দূর করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই
কলার খোসা আপনার চোখের ব্যবহার করতে হবে।
দাদ দূর করতেঃ অনেকের
ক্ষেত্রেই দাদ এবং চুলকানি দেখা যায়। বিভিন্ন ওষুধ খাওয়ার পরেও যদি এই চুলকানি
গুলো না ভালো হয় তাহলে আপনাকে কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে। যদি দ্রুত এই চুলকানি
দূর করতে চান তাহলে নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করা শুরু করে দিন। আশা করি অল্প
সময়ের মধ্যে আপনি দাদ এবং চুলকানি থেকে মুক্তি পাবেন।
কলার খোসার অপকারিতা
কলার খোসার ব্যবহার কিভাবে করতে হয়? এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি।
যদি ব্যবহার করার নিয়ম জানা থাকে এবং সঠিক নিয়মে আমরা ব্যবহার করতে পারি তাহলে
করার খোসার তেমন কোনো অপকারিতা নেই। কলার খোসা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। আমরা যদি নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করি তাহলে বিভিন্ন
ধরনের সমস্যা দূর হয়।
তবে প্রতিটি উপকারী জিনিসের বেশ কিছু অপকারিতা
রয়েছে। যেই উপকারী উপাদান হোক না কেন সঠিক নিয়মে ব্যবহার না করলে এর অপকারিতা
গুলো দেখা যাবে। সাধারণত আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে কলার খোসা আপনার শরীরে
ব্যবহার করেন অথবা আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন তাহলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো
প্রকাশ পাবে।
হতে পারে আপনি যেই উপকারিতার জন্য কলার খোসা ব্যবহার
করতে চাচ্ছেন তার বিপরীত বিষয়টি ঘটতে পারে। তাই আমাদের সকলকেই সঠিক নিয়মে এবং
বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে যাচাই বাছাই করে তারপরে কলার খোসার ব্যবহার করতে হবে।
কলার খোসার সার
কলার খোসার সার হয়ে থাকে আমরা অনেকেই জানিনা। কৃষক ভাইদের জন্য এই বিষয়টি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তারা তাদের ফসল উৎপাদনের জন্য বেশিরভাগ সময় সার ব্যবহার করে
থাকে। কোন সার ভালো হবে এ বিষয়টি জানার জন্য অবশ্যই তাদেরকে যাচাই-বাছাই করতে
হয়। গাছে সার হিসেবে কলার খোসা অনেকেই ব্যবহার করতে চাই।
আমাদের কাছে
অত্যন্ত পরিচিত এবং নিয়মিত খাবার গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কলা। কলা খাওয়ার পরে
এর খোসা গুলোকে আমরা ফেলে দেই অথবা গরু ছাগলকে খাইয়ে দেয়। গরু-ছাগলকে খাওয়ার
মধ্যে অনেক উপকারিতা রয়েছে তবে কলার খোসা দিয়ে আপনি যদি সার তৈরি করতে চান
তাহলে কলা খাওয়ার পরে খোসা গুলোকে একটি পাত্রে পানি ঢেলে রেখে দিন।
আরো
বিভিন্ন ধরনের ফলের খোসা, ডিমের খোলা, চা-পাতা কলার খোসার মধ্যে রেখে জৈব সার
তৈরি করতে পারবেন। যেই পাত্রে কলার খোসা এবং পানিতে এসেছিলেন ওই পাত্রে এই উপাদান
গুলো রেখে দিন। জেনে রাখুন কলার মধ্যে থাকা মিথেন গাছের বৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য
করে। যদি এই ঝামেলা গুলো করতে না চান তাহলে কলার খোসা রোদে শুকিয়ে নিন।
চুলের যত্নে কলার খোসা
চুলের যত্নে কলার খোসা অনেক বেশি উপকারী। আমরা অনেকেই চুলের সমস্যায় ভুগে থাকি।
চুল হচ্ছে আমাদের সৌন্দর্যের অন্যতম একটি প্রতীক। বিশেষ করে মেয়েরা তাদের চুলের
সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের উপাদান ব্যবহার করে থাকে। যেহেতু কলা
একটি প্রাকৃতিক উপাদান। তাই কলা এবং কলার খোসা দিয়ে আমরা খুব সহজেই আমাদের চুলের
যত্ন নিতে পারব।
যেহেতু আপনি চুলের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করতে
চাচ্ছেন তাই প্রথমে আপনাকে কলার খোসাটিকে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপরে কলার
খোসা ব্লেন্ডার করে নিতে হবে। আপনি যদি চান তাহলে ভালোভাবে বেটে নিন। এরপরে এই
বাটা কলার খোসার মধ্যে সামান্য পরিমাণ এলোভেরা জেল এবং নারিকেল তেল নিয়ে
ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
আপনাকে মেশানোর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন গোটা
গোটা না থাকে। একেবারেই পাতলা করে নিন। পাতলা করার পরে উপাদানটিকে ভালোভাবে নিজের
মাথায় ব্যবহার করুন। গোসল করার কমপক্ষে দুই থেকে তিন ঘন্টা আগে ব্যবহার করুন।
এটি ব্যবহার করার ফলের চুলের মধ্যে থাকা খুশকি দূর হবে এবং চুল পাতলা হবে। গোসল
করার সময় শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্নে কলার খোসা
ত্বকের যত্নে কলার খোসা অনেক বেশি উপকারী। যদি সঠিক নিয়মে আপনি আপনার ত্বকে কলার
খোসা ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা আগের তুলনায় অনেকটাই
বৃদ্ধি পাবে। কলার মধ্যে যেমন রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান। ঠিক একই রকম
ভাবে কলার খোসার মধ্যে রয়েছে আমাদের ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।
আমরা
যদি নিয়মিত আমাদের ত্বকে কলার খোসা ব্যবহার করতে পারি তাহলে এটি আমাদের ত্বকের
উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। বিভিন্ন রকম ভাবে আপনি কলার খোসা
আপনার ত্বকের ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনি যদি চান তাহলে সরাসরি কলার খোসা
পরিষ্কার করে এর উল্টো দিক মুখে ঘষতে পারেন।
অথবা কলার খোসা ভালোভাবে
ধুয়ে এটিকে ব্লেন্ডার মেশিনের দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপরে এর
সাথে সামান্য পরিমাণে দুধ এবং মধু মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। যদি চান তাহলে
অ্যালোভেরা জেল সহ হলুদ মিশাতে পারেন। এই উপাদান গুলো মেশালে এর উপকারিতা গুলো
আরো বেশি বেড়ে যায় যার ফলে ত্বকের জন্য উপকারী হয়।
এই উপাদানটি যদি
আপনি নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন তাহলে এটি আপনার ত্বকের মধ্যে থাকা বিভিন্ন
ধরনের সমস্যার সমাধান করবে। যেমন আপনার ত্বকের কালো দাগগুলো দূর করবে ব্রণের
সমস্যা দূর করবে এমনকি আপনার চোখের নিচে থাকার ডার্ক সার্কেল দূর করতে কার্যকরী
ভূমিকা রাখবে। তাই নিয়মিত কলার খোসা ব্যবহার করা শুরু করুন।
কলার খোসার ফেসপ্যাক
কলার খোসার ব্যবহার কিভাবে করতে হয়? এ বিষয়গুলো আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। আপনি যদি
আপনার ত্বকে কলার খোসা ব্যবহার করতে চান তাহলে ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করতে
পারেন। কারণ ত্বকের যত্নে সব থেকে উপকারী উপাদান হলো ফেসপ্যাক। আমরা ত্বকের যত্নে
বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম তৈরি ফেসপ্যাক ব্যবহার করে থাকি। যেগুলোর মধ্যে বিভিন্ন
ধরনের কেমিক্যাল থাকে।
যদি আপনি প্রাকৃতিক উপায়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে
ব্যবহার করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনি কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ কলার
খোসার মধ্যে রয়েছে আমাদের ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান। আর এটির
ফেসপ্যাক তৈরি করা খুবই সহজ। তাই আপনি যদি আপনার ত্বকের উপকারিতা পেতে চান তাহলে
আপনাকে কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে।
কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ
কলার মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা অনেকেই অজানা। কিন্তু আপনাদের
সুবিধার্থে বলে রাখি যে কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। যে
উপাদান গুলো আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সাধারণত সেই উপাদান
গুলোই করার মধ্যে পাওয়া যায়। যদি নিয়মিত এবং পরিমাপ অনুযায়ী কলা খেতে পারেন
তাহলে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হবে।
আরো পড়ুনঃ জাম
খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা অপকারিতা
কলা মস্তিষ্কের জন্য অনেক
গুরুত্বপূর্ণ কারণ কলার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ফাইবার
প্রোটিন সহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট এছাড়া কলার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া
যায় এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ এ ছাড়া আরো
অন্যান্য সকল পুষ্টি উপাদান।
দাঁতের যত্নে কলার খোসা
দাঁতের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করা যায়। যেহেতু দাঁত আমাদের জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান তাই আমাদের অবশ্যই সঠিক ভাবে দাঁতের যত্ন নিতে হয়। যদি
আপনি সঠিকভাবে দাঁতের যত্ন নিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের
উপাদান ব্যবহার করতে হবে। এই উপাদান গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কলার খোসা।
দাঁতের-যত্নে-কলার-খোসা
অনেক
সময় সঠিকভাবে দাঁত পরিষ্কার করার পরেও আমাদের দাঁতে হলুদ ভাব দেখা যায়। যদি এই
হলুদ ভাব দূর করতে চান তাহলে আপনাকে কলার খোসার উল্টা দিকে ভালোভাবে ঘষতে হবে।
যদি নিয়মিত ঘষতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনার দাঁতের মধ্যে থাকা হলুদ ভাবগুলো
দূর হয়ে যাবে। এছাড়া দাঁতের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করতে চাইলে আপনাকে
কলার খোসা ব্যবহার করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
কলার খোসার ব্যবহার কিভাবে করতে হয়? এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই আলোচনা
করেছি। যদি আপনি কলার খোসার উপকারিতা গুলো পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এর
ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। কলার মত কলার খোসার মধ্যেও রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে পুষ্টি উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
এতক্ষণ
আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক
আর্টিকেল যদি আরো পড়তে চান তাহলে আপনাকে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।
কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের স্বাস্থ্য মূলক আর্টিকেল প্রকাশ
করে থাকি। আশা করি আপনাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে। 25427
إرسال تعليق